অন্যদিকে, অপরিবর্তিত রয়েছে ভোজ্যতেল, মাংস ও মসলাসহ অন্যান্য পণ্যের দাম।শুক্রবার (১১ জুন) সকালে রাজধানীর মিরপুরের মুসলিম বাজার, মিরপুর ১১ নম্বর বাজার, মিরপুর ৬ নম্বর বাজার, মিরপুর কালশী বাজার ও পল্লবী এলাকা ঘুরে এসব চিত্র উঠে এসেছে।
এসব বাজারে সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি গাজর ১০০ থেকে ১২০ টাকা, বেগুন আকারভেড়ে ৫০ থেকে ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, করলা ৬০ টাকা, ঢেঁড়স ৪৫ থেকে ৫৫ টাকা, টমেটো ৫০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকা। চাল কুমড়া কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, প্রতি পিস লাউ আকারভেদে ৩০ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, মিষ্টি কুমড়া প্রতিকেজি ২৫-৩০ কেজিতে বিক্রি হচ্ছে, চিচিঙ্গা ৩০ টাকা, পটল ৫০ থেকে ৬০ টাকা, কচুর গাট ৬০ টাকা, আলু বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ২৫ টাকা কেজি।
প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৫ টাকা। কাঁচা মরিচ প্রতিকেজি ৩০ থেকে ৩৫ টাকা।
গত সপ্তাহ থেকে প্রায় প্রতিটি কাঁচা পণ্যে ৫ থেকে ১০ টাকা করে দাম বেড়েছে।কাঁচা কলার হালি বিক্রি হচ্ছে ২৫ থেকে ৩০ টাকায়। পেঁপে প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৫ টাকা। খিরাই ৫০ থেকে টাকা। শসা ৪০ টাকা। কাকরোল প্রতি কেজি ৬০ টাকা, লেবুর হালি ১৫ থেকে ২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।এছাড়া শুকনা মরিচ প্রতি কেজি ২৬০ টাকা, রসুনের কেজি ৮০ থেকে ১৩০ টাকা, আদা ৮০ থেকে ১৫০ টাকা। হলুদ ১৬০ টাকা থেকে ২২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।চিনির দাম বেড়ে বাজারে প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭৫ টাকা। এছাড়া প্যাকেট চিনি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭৮ থেকে ৮০ টাকায়। দাম বেড়ে প্রতি কেজি মিনিকেট বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৬২ টাকায়, যা গত সপ্তাহে ছিল ৫৫ থেকে ৫৬ টাকা। নাজিরশাইল সামান্য বেড়ে প্রতিকেজি (ভালো) ৬২ থেকে ৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে অপরিবর্তিত রয়েছে বিআর-২৮ ও পোলাওয়ের চালের দাম। প্রতিকেজি বিআর-২৮ বিক্রি হচ্ছে ৪৮ থেকে ৫০ টাকা ও পোলাওয়ের চাল ৯০ থেকে ১০০ টাকায়।