বছর আগে ১৯৯৯ ইং সালে বিয়ে করেছেন স্ত্রীকে নিয়েই তার সংসার কোনো সন্তান নেই। ২০১৭ ইং সাল পর্যন্ত টানা ১২ বছর ভ্যান চালি য়েছেন। তখন থেকেই বন্ধ জেলা সদরের সবচেয়ে পুরোনো বাডস্ কেজি অ্যান্ড হাইস্কুলের ভ্যানগুলো। সঞ্জব আলী জানান এই বিদ্যালয়ে ১০( দশ) টি স্কুলভ্যান ছিল। এখন সবগুলোই বন্ধ শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে যে টাকা পাওয়া যায় তাতে খরচ ওঠে না। এছাড়া শহরে যানজট বেড়েছে। ফলে স্কুলের সময় বাঁচাতে অভিভাবকরা রিকশায় সন্তানদের স্কুলে নিয়ে যান। এখন কোনো স্কুলেই আর পায়ে চালানো ভ্যান নেই। স্কুলগুলো ভ্যান বন্ধ করে দেওয়ার পর চালকদেরও চাকরি থেকে বাদ দেওয়া হয়। তিনি বলেন, কিন্তু আমরা যেন বেকার না হই তাই এই স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা পুরোনো চালকদের বাদ দেননি অন্য কাজে লাগিয়েছেন। আমরা আবারও শিক্ষার্থীদের কাছে ফিরতে চাই। তাদের নিয়েই থাকতে আমাদের ভালো লাগে তাই আমরা দাবি জানিয়েছি যেন আবারও স্কুলভ্যান চালু করা হয়।
জেলা সদরের সবচেয়ে প্রাচীন এই স্কুলটি প্রতিষ্ঠা করা হয় ১৯৯৫ইং সালে তিনি ও তার বন্ধু আহমদুল কবীর বারভূইয়া পুলক এটি প্রতিষ্ঠা করেন। ২০০০ ইং সালে এটিকে আরও বৃহৎ পরিসরে নেওয়া হয়। করা হয় হাইস্কুল এই বছরও স্কুলটি থেকে এসএসসিতে চারজন জিপিএ-৫ পেয়েছে জানা গেছে, এখন শহরের প্রতিটি এলাকায়ই একাধিক কিন্ডারগার্টেন স্কুল রয়েছে। তবে দু-একটি ছাড়া বাকি প্রায় সবগুলোই প্লে থেকে দ্বিতীয় শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থী পায়। তৃতীয় শ্রেণিতে ওঠার পরই তাদের নিয়ে যাওয়া হয় বিভিন্ন সরকারি হাইস্কুলে যারা প্রতিযোগিতায় টিকতে পারে না তারা শুধু এখানে থাকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত কয়েকজন শিক্ষার্থী নিয়ে তাদের চলতে হয় ফলে চাহিদা কমেছে স্কুলভ্যানের।
সকল সংবাদ সংগ্রহ করি ।