ডিসেম্বর ২৭, ২০২০,১১:৩২ অপরাহ্ণ
রাস্তা ও ফুটপাত দখল করে ইপিজেড ও বন্দরে
ব্যাবসা চালিয়ে যাওয়ার কারনে চরম জনদূরভোগ পোহাতে হচ্ছে সাধারণ জনগণের।
চিফ রিপোর্টার মোঃ শহিদুল ইসলামঃ-
চট্রগ্রাম মহানগরীর বন্দর ও ইপিজেড এলাকার বিভিন্ন পয়েন্টে ফুটপাত ও মেইন রোড/ রাস্তা দখলের ফলে যাত্রীদের চলাচলে প্রতিনিয়তই ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
যার জন্য স্বচ্ছন্দে চলাচল করতে পারছে না পথচারীরা।
যার ফলে যানচলাচলে ব্যগাত ঘটায় দিনের অধিকাংশ সময়ই শহরের প্রধান প্রধান সড়কে জ্যাম লেগেই থাকে।
সরেজমিনে দেখা যায়, বন্দর ও ইপিজেড মোড় সংলগ্ন প্রধান বাজার গুলো যথা স্হানে থাকলে ও বাস , টেক্সি স্ট্যান্ড এলাকার রাস্তার একাংশ ও ফুটপাত অবৈধ ব্যবসায়ীদের দখলে চলে গেছে।
সেই স্হানগুলোতে বসেছে
একাধিক ফলের দোকান, বসানো হচ্ছে হোটেলের চুলা, কাচা বাজার, এবং বিভন্ন গার্মেন্টস্ দোকানের সামনের অংশে রাখা হয়েছে জামা- কাপর।
আর যারা ফুতফাতে জায়গা পাচ্ছে না, তারা মালামল নিয়ে রাস্তায় বসে পড়েছে।
এদিকে ইপিজেড মোড় মূল গেইড, কলসীদিঘী পকেট গেইড, সাগরপাড় পকেট গেইড, আকমল আলী পকেট গেইড, বন্দরটিলা পকেট গেইড, বেপজা পকেট গেইড গুলো থেকে সকাল বিকাল আসা ও যাওয়ার মময় লক্ষাদিক গার্মেন্টস শ্রমিকদের উপস্হিতি তুলনামূলকভাবে বেশীই থাকে।
এদিকে পুরো শহর জুড়ে দেখা মেলে ফুটপাত ও রাস্তাদখলকারী ব্যবসায়ীদের মেলা।
যেনো রাস্তায় পা ফেলারও জায়গাই থাকেনা, এতে রাস্তার মাঝখান দিয়ে কষ্ট করে ঝুকি নিয়েই চলাফেরা করতে হয় শ্রমিকদের।
এ ছাড়া প্রতিদিনেও রয়েছে ভ্রাম্যমান জুতার দোকান।
অপরদিকে রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় নানামূখী সমস্যার সম্মূখীনও হচ্ছে পথাচারিদের।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্হানীয় একাকাধিক গার্মেন্টস শ্রমিকরা জানান,
ফুটপাত মানুষের হাটাচলা করার জন্য,
কিন্তু ব্ন্দর, ইপিজেড, কর্ণফুলি ইপিজেড এলাকার ফুটপাত যেনো ভিন্ন।
দীর্ঘ বছর ধরেই এই ফুটপাতগুলো দখল করে অবৈধ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে।
জনগন ও ইপিজেড গার্মেন্টস শ্রমিকদের সুবিধার্থে এগুলো উচ্ছেদ করা প্রয়োজন বলে মনে করেন এলাকা বাসী।
ফুটপাত ও রাস্তায় দোকান বন্ধে একাধিকবার মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হলেও ফুটপাত ও রাস্তা দখলমূক্ত হয়নি।
ইপিজেড মোড় থেকে ইপিজেড’র ভেতরে যাতায়াত পথের মূখে রাস্তার বাম পার্শ এলাকা দখল করে রেখেছে ভাড়ায় চালিত অবৈধ মোটর সাইকেল।
এখানে ও চলছে রাস্তা দখল, চাঁদাবাজি, মারধরের ঘটনা।
এ বিষয় ইপিজেড পুলিশ ফাঁড়ীর ইনচার্জ
ইয়াছিন অারাফাত’র নিকট জানতে চাইলে, তিনি জানান এ সকল বিষয় আমি সমর্থন করিনা, এ গুলো উচ্ছেদ করে দেয়া হবে।
Site Developed By: Md. Shohag Hossain