আজ শুক্রবার,২রা মে, ২০২৪ ইং, ২০শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২৩শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরী
>> আন্তর্জাতিক মে দিবস পালন করেন নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রাসাদ নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়.bdnewstv24.com >> গজারিয়ায় দুই ইউনিয়নে চেয়ারম্যান প্রার্থী আমিরুল ইসলাম এর পক্ষে গনসংযোগ এবং লিফলেট বিতরন। bdnewstv24.com >> বেলখাইন স্পোটিং ক্লাবের অলনাইট ফুটবল টুর্নামেন্টের সেমিফাইনাল সম্পন্ন.bdnewstv24.com >> গজারিয়ায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মনোনয়ন ফরম জমা দিলেন আমিরুল ইসলাম.bdnewstv24.com >> বাকেরগঞ্জ জেলা পুনরুদ্ধারের দাবিতে মানববন্ধন. bdnewstv24.com >> বাকেরগঞ্জের বেদে পল্লীতে ইউএনও এর ঈদ উপহার প্রদান। bdnewstv24.com >> গজারিয়ায় চিপস খেয়ে গলায় আটকে শিশুর মৃত্যু. bdnewstv24.com >> বগুড়ায় সাংবাদিকদের মাঝে বাংলাদেশ সাংবাদিক জোট (বাসাজ) এর ঈদ সামগ্রী বিতরণ.bdnewstv24.com >> মতলব উত্তরে ছেংগারচর পৌরসভায় প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার বিতরণ। bdnewstv24.com >> গজারিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের আলোচনা সভা এবং ইফতার মাহফিল । bdnewstv24.com     

আধিপত্য বিস্তারে রায়পুরায় টেঁটাযুদ্ধ

মে ১৫, ২০১৭,১:৫২ অপরাহ্ণ

 
Spread the love

বিডি নিউজ টিভি ২৪ ডট কম: এলাকার আধিপত্যকে ধরে রাখতে বছরের পর বছর চলছে মারণখেলা বন্দুক ও টেঁটাযুদ্ধ। আধিপত্যের কাছে মানুষের জীবন এখানে মূল্যহীন। অভিযোগ রয়েছে, এটা জিয়িয়ে রাখতে সহযোগিতা করছেন স্থানীয় কতিপয় রাজনীতিক। আর প্রাণ ও সম্পদ হারাচ্ছে নিরীহ ও সাধারণ মানুষ।

রায়পুরা উপজেলার দুর্গম চরাঞ্চল বাঁশগাড়ী ইউনিয়নে গত ইউপি নির্বাচনের পর থেকে চেয়ারম্যান সিরাজুল হক ও শাহেদ সরকারের আধিপত্য বিস্তার নিয়ে শুরু হয় এ বন্দুক ও টেটাযুদ্ধ। ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে সিরাজুল হকের বিজয়ের পর পরাজিত প্রার্থী সাহেদ সরকারের কর্মী-সমর্থকরা সিরাজুল হকের কর্মী-সমর্থকদের অত্যাচারে এলাকা ছাড়তে বাধ্য হন। তারপর থেকে কমবেশি ছোট-বড় ১০-১২টি বন্দুক ও টেটাযুদ্ধ হয়েছে এ এলাকায়।

গত ১৯ এপ্রিল সাহেদ সরকারের কর্মী-সমর্থকরা এলাকায় উঠার চেষ্টা করলে শুরু হয় বন্দুক ও টেটাযুদ্ধ। এতে চেয়ারম্যান সিরাজুল হক সরকার পক্ষ এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়। দখলে আসে সাহেদ সরকার গ্রুপের। এই যুদ্ধে আরো দুই ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়।

গত ৮ মে বেলা ১২টার দিকে আবার সিরাজুল হকের সম্র্থকরা আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে এলাকা দখলের চেষ্টা চালালে সাহেদ সরকারের গ্রুপ বাঁধার সৃষ্টি করে। এতে দু’পক্ষের মধ্যে টেটা ও বন্ধুকযুদ্ধে গুলিবিদ্ধ হয়ে রাজনগর গ্রামের জয়নাল মিয়া ও ছোবানপুর গ্রামের আরশ আলী নিহত হয়। আগুনে পোড়ানো হয়েছে- তিন শতাধিক বাড়িঘর।

ইতোমধ্যে এই দুই নেতার আধিপত্য ধরে রাখতে প্রাণ হারিয়েছে নিরীহ ছয় জন। কমবেশি সহস্রাধিক মানুষ টেটা ও গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হন। এসব পরিবার বর্তমানে খেয়ে না খেয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছে। দুই শতাধিক বাড়ি পুড়ে ছাই করে দেয়া হয়েছে বলেও অভিযোগ রয়েছে।

নরসিংদীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুহাম্মদ শফিউর রহমান বলেন, প্রথমত চরাঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থা অত্যন্ত খারাপ হওয়ায় আমরা সময়মত সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারি না। দ্বিতীয়ত এসব এলাকার শিক্ষার হার অত্যন্ত নাজুক। চরাঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থা ও শিক্ষার মান বৃদ্ধি করে সাধারণ মানুষকে মোটিভেশন করে এই টেঁটাযুদ্ধ বন্ধ করা সম্ভব।

 

Chairman

Md. Riadul Islam (Afzal)
Chairman
www.bdnewstv24.com
 

সর্বশেষ সংবাদ

 

সারাবাংলা

 

 

Site Developed By: Md. Shohag Hossain