আজ শুক্রবার,৫ই ডিসেম্বর, ২০২৪ ইং, ২১শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৩রা জমাদিউস-সানি, ১৪৪৬ হিজরী
>> অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে গৃহবধূকে ধর্ষন। bdnewstv24.com >> মনপুরায় কৃষি প্রনোদনার সার এবং বীজ বিতরন উদ্বোধন।bdnewstv24.com >> পিস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল । bdnewstv24.com >> চিড়ার মোয়া দেওয়ার লোভ দেখিয়ে ঘরে ডেকে নিয়ে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত গৌতম দেবনাথকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আসামি এলাহাবাদ ইউনিয়নের একটি গ্রামের বাসিন্দা। পেশায় একজন কাঠমিস্ত্রি। স্থানীয়রা জানান, গত শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে ৭ বছর বয়সী শিশুটি খেলাধুলা করার জন্য প্রতিবেশীর বাড়িতে যাওয়ার পথে তাকে একা পেয়ে গৌতম দেবনাথ চিড়ার মোয়া দেওয়ার লোভ দেখিয়ে ঘরে ডাকে। শিশুটি ঘরে যেতে না চাইলে গৌতম তাকে কোলে করে ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করে। সে বাড়ি ফিরে তার মায়ের কাছে সবকিছু খুলে বলে। তার বাবা-মা তাকে দ্রুত দেবিদ্বার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। শিশুটি সেখানে ওসিসি বিভাগে চিকিৎসাধীন। শিশুটির মা বলেন, ‘আমার মেয়ে পাশের বাড়িতে খেলতে গেলে কাঠমিস্ত্রি গৌতম তাকে জোর করে ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করে। এই সময় তার স্ত্রী-সন্তানরা কেউ বাড়িতে ছিল না। ওই পাষণ্ড আমার মেয়ের জীবনটা ধ্বংস করে দিয়েছে। আমি তার কঠোর শাস্তি চাই।’ দেবিদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালেদ সাইফুল্লাহ জানান, শিশুটির বাবা থানায় অভিযোগ করলে শুক্রবার রাতেই আসামি গৌতম দেবনাথকে গ্রেপ্তার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে অভিযোগ স্বীকার করেছে আসামি। শিশুটির ডাক্তারি পরীক্ষা চলছে।.bdnewstv24.com >> এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু রোববার, বেড়েছে ফি.bdnewstv2. com >> ইতালিতে আটকে গেলো ৩ হাজারের বেশি আবেদন.bdnewstv2. com >> বিচারপতি নিয়োগে যা আছে কাউন্সিল গঠনের প্রস্তাবে.bdnewstv24.com >> সমন পেয়ে আদালতে হাজির বরখাস্ত ম্যাজিস্ট্রেট উর্মি.bdnewstv24.com >> সাবেক প্রধান বিচারপতির মৃত্যুতে সুপ্রিম কোর্টের বিচারকাজ বন্ধ আজ.bdnewstv24.com >> ষড়যন্ত্র নিয়ে। bdnewstv24.com     

সালামের উত্তর কি ইশারায় দেওয়া যাবে? bdnewstv24.com

নভেম্বর ৪, ২০২৪,১২:১৮ পূর্বাহ্ণ

 
Spread the love
সালামের উত্তর কি ইশারায় দেওয়া যাবে?
সালাম দেওয়া সুন্নত। কিন্তু সালামের উত্তর যথাযথভাবে উচ্চারণ করে ও সালামদাতাকে শুনিয়ে দেওয়া ওয়াজিব। ইশারায় সালামের উত্তর দিলে এই ওয়াজিব আদায় হয় না। মনে মনে সালামের উত্তর দিলেও এই ওয়াজিব আদায় হয় না। নিম্নস্বরে সালামদাতাকে না শুনিয়ে উত্তর দিলেও এই ওয়াজিব আদায় না।

সালামের জবাবে শুধু হাত বা মাথা দিয়ে ইশারা করার অভ্যাস অনেকের মধ্যে দেখা যায়, এটা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এভাবে সালামের উত্তর দিলে ওয়াজিব ছেড়ে দেওয়ার কারণে গুনাহ হবে।

তবে যদি সালামদাতা বধির হয় অথবা দূরে থাকে যেখানে আওয়াজ পৌঁছবে না, তাহলে মৌখিক জবাবের পাশাপাশি ইশারাও করা যায় যেন সালামদাতা বুঝতে পারে, তার সালামের জওয়াব দেওয়া হয়েছে।

ইসলামে সালাম অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ এবং গুরুত্বপূর্ণ আমল। রাসুল (সা.) বেশি বেশি সালাম দিতে উৎসাহিত করে বলেছেন সালাম মুসলমানদের পারস্পরিক সৌহার্দ এবং ভালোবাসা বাড়ায়। নবিজি (সা.) বলেন, সেই সত্তার কসম যার হাতে আমার প্রাণ! আপনারা মুমিন না হলে জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবেন না আর পরস্পরে সৌহার্দ ও ভালোবাসা না রেখে আপনারা মুমিন হতে পারবেন না। আমি আপনাদের এমন কাজের কথা বলছি যা আপনাদের পারস্পরিক সৌহার্দ বৃদ্ধি করবে, নিজেদের মধ্যে বেশি বেশি সালাম আদান-প্রদান করুন! (সহিহ মুসলিম: ২০৩)

মানুষ সৃষ্টির পরপরই আল্লাহ তাআলা তাকে সালামের সৌজন্য শিক্ষা দিয়েছেন। মানুষের মধ্যে প্রথম সালাম দিয়েছিলেন প্রথম মানুষ হজরত আদম (আ.)। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, আল্লহ তাআলা আদমকে (আ.) সৃষ্টি করলেন। এরপর তাকে বললেন, যাও, ফেরেশতাদের সালাম দাও। উত্তরে তারা তোমাকে কী বলে তা ভালো করে শোনো। এটিই হবে তোমার ও তোমার সন্তানদের অভিবাদন।

আদম (আ.) ফেলেশতাদের কাছে গিয়ে তাদের সালাম দিলেন, ‘আসসালামু আলাইকুম’ অর্থাৎ আপনাদের ওপর শান্তি বর্ষিত হোক। উত্তরে ফেরেশতারা বললেন, ‘আসসালামু আলাইকা ওয়া রহমাতুল্লাহ’ অর্থাৎ আপনার ওপর শান্তি ও আল্লাহর রহমত বর্ষিত হোক। ফেরেশতারা ‘ওয়া রাহমাতুল্লাহ’ বা ‘আল্লাহর রহমতও বর্ষিত হোক’ বৃদ্ধি করলেন। (সহিহ বুখারি: ৬২২৭)

সালামে দোয়া বৃদ্ধি করলে আল্লাহ তাআলা সওয়াবও বৃদ্ধি করে দেন। আবু হোরায়রা (সা.) বলেন, একদিন আল্লাহর রাসুল (সা.) বসেছিলেন, এক ব্যক্তি এসে বললো, ‘সালামুন আলাইকুম’ তিনি বললেন, দশ নেকি। দ্বিতীয় ব্যক্তি এসে বললো, ‘আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ’ তিনি বললেন, বিশ নেকি। তৃতীয় ব্যক্তি এসে বললো, ‘আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু’ আল্লাহর রাসুল (সা.) বললেন, ত্রিশ নেকি। (সহিহ ইবনে হিব্বান)

তবে এর বেশি বৃদ্ধি করা ঠিক নয়। বিভিন্ন হাদিসে সালামের সবচেয়ে ছোট সংক্ষীপ্ত রূপ ‘আসসালামু আলাইকুম’ ও সবচেয়ে দীর্ঘ রূপ ‘আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু’ বর্ণিত হয়েছে। অনেকে ‘ওয়া মাগফেরাতুহু’ ‘ওয়া জান্নাতুহু’ ইত্যাদি বৃদ্ধি করেন। এভাবে সালাম দেওয়ার প্রচলন নবিজি (সা.) বা সাহাবিদের মধ্যে ছিল না। তাই এভাবে সালাম বৃদ্ধি করা ঠিক নয়।

সঠিক সংবাদ সংগ্রহ করা হয় ।
 

Chairman

Md. Riadul Islam (Afzal)
Chairman
www.bdnewstv24.com
 

সর্বশেষ সংবাদ

 

সারাবাংলা

 

 

Site Developed By: Md. Shohag Hossain